সর্বশেষ:

jome utheche eid bazar

পাইকগাছায় রমরমা জমে উঠেছে ঈদের বাজার

jome utheche eid bazar
Facebook
Twitter
LinkedIn

এস,এম,আলাউদ্দিন সোহাগ,পাইকগাছা ( খুলনা )

খুলনার পাইকগাছায় ( ঈদউল ফিতর ) ঈদের বাজার জমে উঠেছে। আর কয়েকদিন পর ঈদ। ঈদ যতই এগিয়ে আসছে ততই দোকানে ভীড় বাড়ছে। বিপনী বিতান গুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। প্রতিটি মার্কেট বা দোকানে ক্রেতাদের ভীড় দেখা যায়। ঈদ-উল ফিরতকে সামনে রেখে পাইকগাছা বাজারের বিপনী বিতান ও সীট কাপড়ের দোকানগুলি নতুন সাজে সেজেছে। বাহারি নাম ও ডিজাইনের রং-বেরঙ্গের পোশাক পরিচ্ছদ দোকান গুলিতে শোভা পাচ্ছে।

jome utheche eid bazarr

কসমেটিকস ও জুতার দোকানে ভীড় লেগেছে। টানপোড়েনের মাঝে সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় ঘটিয়ে পরিবারের মুখে হাসি ফুটাতে ঈদ উৎসব পালনের প্রস্তুতি চলছে। বিভিন্ন বিপনী বিতান ঘুরে দেখা যায় এবারের ঈদের বাজারে বেশি চাহিদা থ্রি-পিসের। নারীদের ফ্যাশনে বৈচিত্র আর স্টাইলিশ ভাব মানেই থ্রি পিস। নারীদের থ্রি-পিসে নতুন যোগ হয়েছে স্টোনের থ্রি-পিস। এবছর দেশি থ্রি-পিসের চাহিদা বেশি। তাছাড়া যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাঞ্জাবির, ফেব্রিকসের কালারে এসেছে পরিবর্তন। ঈদে মহিলা ও শিশুদের পোশাকের চাহিদা বেশি বলে ব্যবসায়ীরা জানান। মহিলাদের পোশাকের মধ্যে থ্রী পিস, বোরকা, লেহেঙ্গা, হিজাব, স্কাপসহ সব ধরনের কাপড়ই ক্রেতারা কিনছেন। আর শাড়ি তো আছেই। ছেলেদের হাফ হাতার গেঞ্জি ও ফিটিং গেঞ্জিসহ নান ডিজাইনের গেঞ্জি ও টি- শার্ট। বিভিন্ন ডিজাইনের স্যালোয়ার কামিজ ৫শত থেকে ৩৫ শত টাকার বিক্রি হচ্ছে, বাচ্চাদের বিভিন্ন ডিজাইনের পোশক ৩শত থেকে ১.৫ হাজার টাকা বিক্রি হচ্ছে, গেঞ্জি ৪শত থেকে ২ হাজার টাকা, বিভিন্ন ডিজাইনের প্যান্ট ৫শত টাকা থেকে ২৫শত টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, এবার ঈদের বাজারে থ্রি পিস, লেহাংগার চাহিদা আছে। এছাড়া সুতির কাজ করা স্যালোয়ার কামিজের চাহিদা রয়েছে। বিদেশী কানিশ কাপড়ের চাহিদা রয়েছে, যা বিক্রী হচ্ছে ৫ হাজার টাকার মধ্যে। দীপ্তি ক্লথ ষ্টোরের মালিক অমরেশ মন্ডল জানান, ক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে, বেচাকেনাও ভালো হচ্ছে। স্বাধীন ক্লথ ষ্টোরের মালিক আসাদুজ্জামান টিটু জানান, ডিজাইন থ্রি পিসের চাহিদা বেশি। পোশাকে বৈচিত্র আর নজরকাড়া ডিজাইন সব বয়সী ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। নিন্ম ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের পছন্দের বাজার সুন্দরবন মার্কেট।

jome utheche eid bazaar

এখানে কিছুটা কম মূল্যে সব রকমের পোশাক পাওয়া যায়। ক্রেতা শরিফা বেগম জানান, বাচ্চাদের পছন্দের ড্রেস কিনতে পেরে বেশ ভাল লাগছে।  তবে দামটা একটু বেশী বলে মনে হচ্ছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বেচা বিক্রি চলছে। উপচেপড়া ভিড় রোজা রেখে ও গরমের মধ্যে ক্রেতারা হাফিয়ে উঠছে। ব্যবসায়ীরা জানান, ঈদের আগের দিন পর্যন্ত দোকান গুলোতে ভিড় থাকবে বলে আশা করছি।

Facebook
Twitter
LinkedIn

সর্বশেষ খবর

turan hossain rana