সর্বশেষ:

golam-kibriyar-sofolotar-golpo

 গোলাম কিবরিয়া রিপনের সফলতার গল্প 

golam-kibriyar-sofolotar-golpo
Facebook
Twitter
LinkedIn

এস,এম,আলাউদ্দিন সোহাগ,পাইকগাছা (খুলনা)

পিতার ব্যাবসায়ী কাজে উদ্বুদ্ধ হয়ে লেখা পড়া শেষ করেই চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে চিংড়ী চাষে ঝুকে পড়ে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত যুবক গোলাম কিবরিয়া রিপন। এ ব্যবসায়ে অসমান্য অবদান রেখে হয়েছেন অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের মালিক। খ্যাতি অর্জন করেছেন শিল্পপতি ও দানবীরের। পুরস্কৃত হয়েছেন বার বার।

গোলাম কিবরিয়া রিপন খুলনার বয়রার রায়ের মহলের ছেলে। পিতা ছিলেন চাউলের আড়তের মালিক। লেখা পড়ায় মেধাবী ও সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান তিনি। তিনি খুলনা নৌ বাহিনী স্কুল থেকে মাধ্যমিক,খুলনা বিএল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ফিজিক্স বিষয়ে স্মাতকোত্তর ডিগ্রী নিয়ে কৃতিত্বের সাথে পাশ করেন। এরপর তিনি চাকুরির পিছনে না দৌড়েয়ে নেমে পড়েন বাগদার পোনা ব্যাবসায়ে। পাইকগাছা সদরে তার নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়্যাল ফিস ট্রেডিং ও রয়্যাল কালচার নামে দুটি প্রতিষ্ঠানে কক্সবাজার থেকে আমদানি করে বিভিন্ন কোম্পানির বাগদার পোনা বিক্রি শুরু করে। এর মধ্যে পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলায় ১৮ ‘শ বিঘার ৬ টি বাগদা চিংড়ী ঘের রয়েছে।। য়েখান থেকে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা আয় করছে। ২০২৪ সালে সালে ৫ কোটি ২০ লাখ টাকার চিংড়ী উৎপাদন করেন। প্রতিষ্ঠান গুলোতে স্থায়ী ভাবে ৭৬ জন কর্মচারী নিয়োজিত রয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অর্থ সম্পদ দান করে ৫০ বছর বয়সে তিনি দানবীর খ্যাতি অর্জন করেছেন। এদিকে কয়রা ও পাইকগাছা উপজেলায় লবণ পানির চিংড়ী চাষ বন্ধের চক্রান্ত শুরু করেন তৎকালীন সংসদ সদস্য রশীদুজ্জামান মোড়ল। যার বিরুদ্ধে চিংড়ী চাষ অব্যহত রাখার দাবীতে চিংড়ী চাষী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আন্দোলন গড়ে তোলেন।

Facebook
Twitter
LinkedIn

সর্বশেষ খবর

turan hossain rana