সর্বশেষ:

২৮শে অক্টোবরের সমাবেশে

২৮শে অক্টোবরের সমাবেশের জন্য যেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ কর্মীরা

২৮শে অক্টোবরের সমাবেশে
Facebook
Twitter
LinkedIn

বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষ্যে অক্টোবরের ২৮ তারিখটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনটি বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কর্মীদের জন্য একটি মহাসমাবেশে পরিণত হতে চলেছে, যা সমাজে গুরুত্ব সূচক ঘটনা হিসেবে পরিণত হতে পারে। এই দিনে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ, একত্রিত হবে এবং তাদের নেতা এবং কর্মীরা একসাথে দেশের সারা দেশ থেকে ঢাকায় আসতে শুরু করেছে। এই বিশেষ দিনের জন্য তাদের প্রস্তুতি প্রকাশ করেছে এবং সাধারণ জনগণের সাথে একটি মহাবিশেষ উদ্যোগে যোগ দিতে যাচ্ছে।

বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কর্মীদের এই মহাসমাবেশের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে দুর্দান্ত উত্সাহ ও জোশে। এই সমাবেশে জনগণের মাঝে সমগ্র দেশের একত্রিত প্রতিষ্ঠানগুলির প্রতিনিধিত্ব থাকবে, এবং তাদের নেতা ও কর্মীরা সকলে প্রস্তুতি নেয়া সম্প্রদায়ের মাঝে একটি বিশেষ আগ্রহ প্রদর্শন করছেন।

এই সমাবেশের প্রস্তুতির জন্য বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কর্মীরা বিভিন্ন সময়ে এবং স্থানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত করছেন। তাদের যোগ্যতা বাড়ানো এবং উন্নত করা হচ্ছে যাতে তারা এই মহাসমাবেশে যোগ দেওয়ার প্রতি তাদের আগ্রহ ও নিষ্ঠার প্রতিক্রিয়া গুলি প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন।

এই সমাবেশের উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের গতি ও উন্নতির পথে একটি নির্দিষ্ট দলের সাথে মিলে চলা। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতা ও কর্মীরা এই সমাবেশে যোগ দিয়ে তাদের দলের লক্ষ্য এবং পর্যাপ্ত প্রশাসনিক ক্ষমতা নিশ্চিত করতে চান, যাতে সমাজের প্রশাসনিক ও ন্যায় প্রণালীতে সার্থক পরিবর্তন আসতে পারে।

এদিকে বিএনপির এই সমাবেশকে ঘিরে নাশকতা ঠেকাতে মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এই ঘোষণা দ্বিতীয় দলের কর্মীদের মধ্যে উচ্চ উৎসাহ এবং সমর্থন তৈরি করেছে।

সেই দিন ঢাকা মহানগরের কমিটিগুলো শহরের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নিবে, এবং তাদের নেতাদের সাথে একটি সম্পূর্ণ সম্প্রেষণ সৃষ্টি হবে। সামাজিক ও রাজনৈতিক মাধ্যমে এই সমাবেশের গুরুত্ব বাড়ানোর লক্ষ্যে দুটি দলের কর্মীরা উত্সাহ ও জোশ নিয়ে আগাছা করছেন।

সমাজের এই বিশেষ সময়ে, বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কর্মীরা দেশের পৌরসভা, জেলা পরিষদ, ওয়ার্ড কমিটি, ও আওয়ামী লীগ চট্টগ্রাম সদর, ঢাকা মহানগর ও কুমিল্লা জেলার কমিটিগুলো মহাসমাবেশে নির্দিষ্ট নেতৃত্ব প্রদান করবে। এই সমাবেশ বিভিন্ন কর্মীরা, প্রতিষ্ঠানগুলির প্রতিনিধিত্ব, ও সামাজিক নেতৃত্ব দ্বারা একত্রিত হওয়া সম্প্রদায়ের একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত হবে।

সমস্যা হলো, এই সমাবেশে বৈশিষ্ট্য ও প্রতীতির দিকে কাজ করা হচ্ছে যাতে তাদের প্রতি জনগণের আগ্রহ এবং সমর্থন বাড়াতে সাহায্য হতে পারে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কর্মীরা এই মহাসমাবেশে উন্নত করতে বেশ কিছু কৌশল এবং প্রক্রিয়া স্থাপন করেছেন, তাতে তাদের নেতাদের আশ্রয় বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।

Facebook
Twitter
LinkedIn

সর্বশেষ খবর

turan hossain rana