
এইচ এম সাগর (হিরামন) :
প্রথম দফা রিমান্ডের পর যখন মাহমুদুর রহমানকে, দ্বিতীয় দফা রিমান্ড মঞ্জুর করার জন্য আদালতে নেওয়া হয়, তখন বিচারপতি ছিলেন একজন কম বয়সী ভদ্র মহিলা। মাহমুদুর রহমান তখন ঐ বিচারপতিকে বলতেছিলেন, “মাননীয় আদালত আপনি একজন মেয়ে মানুষ। আপনাকে বলতে আমার দ্বিধা হয়, তবুও বলছি। রিমান্ডে আমাকে বিবস্ত্র করে পেটানো হয়। এক পর্যায়ে আমার পুরুষাঙ্গের, অণ্ডকোষে প্রচন্ড জোরে চাপ দেওয়া হয়। আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। পরে অনেক্ষণ পর আমার হুস ফেরে। আমি নিজের দিকে তাকিয়ে দেখি, আমি উলঙ্গ অবস্থায় মেঝেতে পরে আছি। আমি ব্যাথায় কাতরাচ্ছিলাম “। মাহমুদুর রহমানের অপরাধ কী ছিল জানেন? সত্য উন্মোচন করতে চেয়েছিলেন। ফ্যাসিস্ট হাসিনা দিল্লির মদতে শাপলায় যে গণহত্যা চালিয়েছিল সেই সত্য জাতির সামনে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন।
আপনারা যাষ্ট উনার গর্জন, তেজ, সাহসিকতা দেখুন। আপনারা মুক্তিযুদ্ধের সাহসী যোদ্ধাদের অনেক ইতিহাস পড়েছেন। নিজের চোখে এই সৎ বীরকে দেখুন, বুকে সাহস পাবেন। মাতৃভূমির প্রেমের নেশায় পড়লে মানুষ মৃত্যু, ফ্যাসিস্ট কাউকে ভয় পায় না। এটাই তার প্রমাণ।