প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
সিডার আয়লায় বিধ্বস্ত কয়রার আকাশে মেঘ করলেই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন ভাঙ্গন কবলিত এই অঞ্চলের জনসাধারণ, তেমনি নদীতে পানি বৃদ্ধি পেলেও আতঙ্কিত হয়ে থাকে। এ যাবতকাল এই অঞ্চল থেকে যারা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছে, সকলেই তার নিজ নিজ ভাগ্যের উন্নয়ন করেছেন। তবে এই অঞ্চলের জনসাধারণের ভাগ্যের উন্নয়নে কেউ কাজ করে নাই। আমার রাজনৈতিক জীবনে একাধিকবার নদী ভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্ত দের মাঝে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পৌঁছে দিয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছি। আজ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আমার হাতে ধানের শীষ তুলে দিয়েছেন। আমি এই জনপদে আধুনিকতার ছোঁয়া লাগাতে চাই। টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ, বিশুদ্ধ পানির স্থায়ী ব্যবস্থা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত গুরুত্ব দিতে চাই।
নারী ভোটারদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনারা অসুস্থ হলেই চিকিৎসার জন্য খুলনা যেতে হয়। এখানের হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটার দীর্ঘদিন বন্ধ রয়েছে। আপনার কথা চিন্তা করে কেউ-ই চিকিৎসার বিষয়ে গুরুত্ব দেয় নাই। আজ আমি কথা দিচ্ছি, বিএনপি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পায় আর আপনারা ধানের শীষে ভোট দিয়ে আমাকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করেন, তবে কয়রাতে আধুনিক সেবাসহ হাসপাতাল স্থাপন করবো।
উঠন বৈঠকে খুলনা-৬ আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব (ভারপ্রাপ্ত) এস এম মনিরুল হাসান বাপ্পী একথা বলেন।
উঠন বৈঠকে বিশেষ অতিথি খুলনা জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আশরাফুল আলম নান্নু, খুলনা জেলা বিএনপির সদস্য মনিরুজ্জামান (বেল্টু), আবু সাঈদ বিশ্বাস, এফ এম মনিরুজ্জামান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আব্দুল মান্নান মিস্ত্রী।
৭ নভেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় মহেশ্বরীপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মো: নাজমুল হুদা সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হবে।
অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মোঃ শরিফুল আলম, সদস্য সচিব মোঃ মোহতাসিম বিল্লাহ, মোল্লা আইয়ুব হোসেন, শহিদুল ইসলাম শহিদ, মাহমুদ আলম লোটাস, মাসুম বিল্লাহ, রুবেল মীর, জিএম রাসেল ইসলাম, লুতফর রহমান, মাসুদুর রহমান, হাফিজুর রহমান, সানাউল্লাহ খান, রফিকুল ইসলাম, শাহানা পারভীন, পীর আলী, আব্দুল গফফার, হাসিনা বেগম, রাজিয়া সুলতানা মুক্তি, সাব্বির আলম বাবু প্রমুখ।