সর্বশেষ:

metropoliton college er oddhakkho

খুলনা মেট্রোপলিটন কলেজ প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ দিবাকর বাওয়ালীর স্বপদে যোগদান —

metropoliton college er oddhakkho
Facebook
Twitter
LinkedIn

ছুটি শেষে খুলনা মেট্রোপলিটন কলেজ এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ দিবাকর বাওয়ালীর স্বপদে যোগদান করতে যাচ্ছেন। দীর্ঘদিন চিকিৎসা শেষে তিনি সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে এসেছেন।

মেট্রোপলিটন কলেজ খুলনা, সবুজবাগ সোনাডাঙ্গা খুলনা, কলেজ ই আই আই.এন. নং ১১৭৪৩২। অত্র কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ দিবাকর বাওয়ালী, পিতা- মৃত কুমারেশ বাওয়ালী, ঠিকানা- ১৬০/৩, হাজী ইসমাইল লিংক রোড, বানরগাতি খুলনা। INDEX No.- 3078439, তিনি বিগত ইংরেজি ১৪/০৮/২০২৪ তারিখ স্ব-পরিবারে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে কলেজ কমিটির নিকট হতে ০৮/১২/২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৈধ ছুটির মাধ্যমে অর্জিত ও চিকিৎসার ছুটি নিয়ে ভারতে গমন করেন। উন্নত চিকিৎসার শেষে তিনি বিগত ইংরেজি ১২/১০/২০২৫ তারিখ রোজ রবিবার কলেজের বর্তমান সভাপতি জেলা প্রশাসক খুলনা মহোদয়ের দপ্তরে স্ব-পদে যোগদান পত্র দাখিল করিয়াছেন। এক্ষণে অদ্য তারিখ হইতে তিনি পূর্বের ন্যায় কলেজ পরিচালনা করিবেন। উল্লেখ্য যে,অধ্যক্ষ মহোদয়ের স্বাক্ষর ব্যতিরেকে কোন প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হইবে না। কেহ যদি অধ্যক্ষের স্বাক্ষর বিনা ছুটি সহ অন্যান্য কার্যক্রম অবৈধ কাউকে দিয়ে কোন কার্যক্রম করেন সেক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা সহ বেসরকারি চাকুরী বিধি মোতাবেক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তাছাড়া ইতিপূর্বে অধ্যক্ষ মহোদয়ের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া নিয়োগপত্র সহ বিভিন্ন অপকর্ম কলেজের একটি কুচক্রি শিক্ষক কর্মচারী একাডেমিক সহ এমপিও ভুক্তি এবং জাল জালিয়াতি কার্যক্রম সম্পাদন করিয়াছে। এ কারনে অধ্যক্ষ মহোদয়ের পূর্বের স্বাক্ষর পরিবর্তন করার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বর্তমানে কয়েক দিনের মধ্যে স্বাক্ষর পরিবর্তন করে কলেজ (whatsapp) হোয়াটসএ্যাপ, ব্যাংক সহ অফিস আদালতে প্রেরন করিবেন। তখন থেকে তার নতুন স্বাক্ষরের কার্যকারিতা শুরু হইবে। এমতাবস্থায় প্রতিষ্ঠান সহ সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে যে, অধ্যক্ষ মহোদয়ের বর্তমান মোবাইল নম্বর ০১৮১১-৮০৮৬৫৭ ও পূর্বের মোবাইল নম্বর- ০১৭১১-৯৬৪৩১৮ এই নম্বরে আমার কোন স্বাক্ষরিত চিঠি পত্র যাচাই ও সত্যতা নিরসনের জন্য উল্লেখিত নম্বর সমূহে হোয়াটসএ্যাপে প্রেরন পূর্বক যোগাযোগ করতে পারিবে।

অধ্যক্ষ মহোদয়ের স্বাক্ষর জাল বা ভুয়া প্রমানিত হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ইতোমধ্যে ২৫টির অধিক জাল স্বাক্ষরিত নিয়োগপত্র ভুয়া কাগজ পত্র তৈরি করে এমপিও সহ নিয়োগ সাক্ষাতকার সিটে অধ্যক্ষের স্বাক্ষর জাল করা, যাহা পুলিশ ভেরিফিকেশন সহ প্রমানিত হইয়াছে। যার কারনে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইয়াছে এবং হচ্ছে। এবিষয়ে বর্তমানে ৩টির অধিক মামলা চলমান। উক্ত অভিযোগে কলেজের একটি চক্রকে ধরা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি দেওয়ানী মামলা সহ ২৫টির ঊর্ধ্বে মামলা চলমান। বর্তমানে তাদের বিরুদ্ধে কলেজে অধ্যক্ষ মহোদয়ের যোগদানের পরে বিভাগীয় মামলার প্রস্তুতি চলমান রয়েছে।

Facebook
Twitter
LinkedIn

সর্বশেষ খবর

turan hossain rana