
কয়রা প্রতিনিধি
ডাঃ সুজাত আহমেদ আওয়ামী লীগের সময় থেকে এখন ও আওয়ামিলীগের দোসর দের দ্বারা ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছেন বলে জানান।
ডাঃ সুজাত আহমেদ বলেন আমি যখন খুলনার সিভিল সার্জন ছিলাম তখন কিছু লোককে নিয়ম নীতি না মেনে আমাকে শেখ পরিবারের পক্ষ থেকে আমাকে বলা হয় কিছু লোককে চাকুরী দিতে বলে। আমি ওটা না করায় শেখ পরিবারের রোষানলে পড়ি আমি। আওয়ামীলীগের সময় আমার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয় আমাকে তদন্ত আসামী বানানো হয় । ওই মামলার আরও ৫ জন আসামী আছে তারা খুবই ভালো অবস্থানে আছেন। আওয়ামীলীগের আমলে আমাকে ৩ বছর ওএসডি করে রাখা হয়। বর্তমান সরকার আমার ওএসডি প্রত্যাহার করে খুমেক হাসপাতালে উপ পরিচালক পদে বদলী করেছে। কিছু ডাঃ এটাকে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছেন। সেই ডাক্তারা আওয়ামীলীগের সময় সব চেয়ে বেশী সুবিধা নিয়েছে। তাদের সকল সুযোগ সুবিধা দিয়েছে আওয়ামীলীগ। ৫ আগস্টের পরে তারা ভোল পাল্টায়ে কেউ রাতি হয়ে গেলে খুমেক হাসপাতালের বিশেষ ব্যক্তি। যখনই আমাকে বদলী হলো উপ পরিচালক হিসাবে, ঠিক তখনই তাদের মাথা খারাপ হয়ে গেল। ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা করছেন তারা । ডাঃ সুজাত আহমেদ বলেন আমি কখনও আওয়ালীগের দলের সাথে জড়িত ছিলাম না। তারা বলে আমি নাকি আওয়ামী লীগের আমলে শেখ বাড়ির দোসর ছিলাম আমি যদি আওয়ামীলীগের দোসর হতাম তাহলে আমি কেন আওয়ামী লীগের শাসন আমলে আমাকে মামলা এবং ওএসডি করা হল।
ডাঃ সুজাত আহমেদের চেম্বারে গেলে দেখা যায় আমেনা বেগম নামের এক মহিলা এসেছেন তার কাছে চিকিৎসা চিকিৎসা ব্যবস্থা পত্র দেওয়ার পর তাকে ২০ টাকা পরামর্শ ফি দিলেন ডাঃ সুজাত আহমেদ এটা হাসিমুখে গ্রহণ করলেন। কয়রার অবহেলিত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হাজার হাজার গরীব অসহায়দের চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন ডাঃ সুজাত আহমেদ।