খুলনার পাইকগাছার উপজেল বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সোলাদানা ইউনিয়নে সাবেক চেয়ারম্যান এস এম এনামুল হক মিথ্যা ষড়যন্ত্র মুলক মামলা থেকে জামিন লাভ করেছে।
গত ৬ এপ্রিল সত্যজিৎ সরদার বাদী হয়ে এস এম এনামুল হক সহ ১২ জনের নামে চাঁদবাজি সহ ঘের দখলের মিথ্যা ষড়যন্ত্র মুলক মামলা করে। ওই মামলায় বুধবার সকালে সব আসামি উচ্চ আদালত থেকে জামিন লাভ করে। এনামুল বলেন আমি কোন ঘের দখল করেনি। কোন জমির মালিক যদি বলতে পারে আমি জোর করে ঘের দখল করেছি তা হলে আমি ঘের ছেড়ে দিব। দলীয় কোন্দলের কারণে আমাকে ষড়যন্ত্র মুলক হয়রানির জন্য মামলা দিয়ে ফাসানো হয়েছে। তিনি আরো বলেন আমি ছাত্রদল, যুবদল, ইউনিয়ন বিএনপি সর্বশেষ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরে তিনি সোলাদানা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে বারবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২৮ শে অক্টোবর ঢাকায় সমাবেশে পুলিশের গুলি টিয়ারসেল ২৯ অক্টোবর রাজধানী ঢাকা প্রবেশ পথ অবরুদ্ধ ৩০ অক্টোবর খুলনা ফিরে ১ লা নভেম্বর থেকে খুলনা শহর থেকে শুরু করে পাইককগাছা তৎকালীন বিনা ভোটের হাসিনা সরকার হঠাও ১দফা আন্দোলন সংগ্রামে প্রথমে ৩০ থেকে ৩৫ জন নেতা কর্মীদের সাথে উত্তপ্ত রাজপথে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করে।শর্বশেষ ছাত্র জনতার যৌথ উদ্যোগে আন্দোলনে নিজের সন্তান দের রাজ পথে নামিয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন। পাইকগাছা উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের আস্থা ও ভরসার একমাত্র শেষ আশ্রয় স্থল,রাজনৈতিক জীবনে বহুবার, মৃত্যুর মুখ মুখি দাঁড়িয়েছেন তবুও এক চূল পরিমাণ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ থেকে সরেনি।,নিজে অগনিত বার জেল খেটেছেন,শত শত সকল নেতা কর্মীদের জেল থেকে বের করে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো। যে মানুষটি তার পিতার মৃত্যুর পরে জানাযা নামাজ পর্যন্ত পড়তে পারেনাই সেই ছেলেটির নাম এস,এম এনামুল হক।
তি বলেন, সমালোচনা করেন সেদিন কোথায় ছিলেন বুকে হাত দিয়ে বলতে পারেন রাজপথে তারেক রহমানের নির্দেশে ১ দফা আন্দোলনে খুলনা শহরে একটিও মিছিল করেছিলেন? এখন গলা ফাটিয়ে বলেন পরীক্ষিত নেতা,কর্মী বান্ধব নেতা, জননন্দিত নেতা, ক্লিন ইমেজ?ষড়যন্ত্র করে কনো লাভ নেই সত্যের জয় অবধারিত ইনশাআল্লাহ শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র।