সর্বশেষ:

ডুমুরিয়ায় সমাজ সেবা অধিদফত

ডুমুরিয়ায় সমাজ সেবা অধিদফতরের G2p সেমিনার অনুষ্ঠিত ।

ডুমুরিয়ায় সমাজ সেবা অধিদফত
Facebook
Twitter
LinkedIn

ডুমুরিয়া সংবাদদাতা
ডুমুরিয়া উপজেলা সমাজ সেবা অধিদফতরাধীন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীর আওতায় G2p পদ্ধতিতে ভাতা বিতরনের চ্যালেজ্ঞ ওসম্ভাবনা শীর্ষক বিষয়ক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে ।

গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা১১ টায় অফির্সাস ক্লাবে আয়োজিত সেমিনারে উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা সুব্রত বিশ্বাস বলেন, ডুমুরিয়া উপজেলায় ৩৩ হাজার ৪ জন ভাতা ভোগী রয়েছে । এরমধ্যে বয়স্ক১৭৮৮৩,বিধবা৯৫০৭,প্রতিবন্ধী৫৩৮৭, অনগ্রসর ভাতা ৯০, হিজড়া ১, প্রতিবন্ধীশিক্ষাভাতা বৃত্তি ১৮,অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর শিক্ষা ভাতা ১১৯ জন ভাতা পেয়ে থাকেন।

সেমিনারে উপজেলা চেয়ারম্যান এজাজ আহম্মেদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শরীফ আসিফ রহমান, খুলনা জেলা সমাজ সেবা অধিদফতরের উপ-পরিচালক খান মোতাহার হোসেন সেমিনারে বক্তব্য রাখেন। এ সময় সেমিনারে , সহকারী পরিচালক আয়নাল হক,উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কামরুল ইসলাম, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রিনা মজুমদার, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আশরাফ হোসেন, বিভিন্ন ইউপি চেয়ারম্যানবৃন্দও ভাতাভোগীগন সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন ।

বক্তারা বলেন বিভিন্ন সময় একশ্রেণীর প্রতারক চক্র ভাতাভোগীদের কাছ থেকে ফোনের মাধ্যমে কৌশলে পিন নম্বর নিয়ে টাকা তুলে নিচ্ছেন বলে জানা যাচ্ছে। ফলে প্রকৃত ভাতা ভোগীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন । এ বিষয়ে ভাতা ভোগীদের সব সময় সর্তক থাকার আহবান জানানো হয়।

এই সংঘাতের মূলে রয়েছে ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক দাবি ও বিরোধ। আল-আকসা মসজিদ, যা মুসলিমদের জন্য তৃতীয় পবিত্রতম স্থান হিসেবে গণ্য, একই সাথে ইহুদীদের জন্যও পবিত্র টেম্পল মাউন্ট হিসেবে পরিচিত। এই দ্বৈত ধর্মীয় দাবি এই অঞ্চলে দীর্ঘকালীন উত্তেজনা ও সংঘাতের মূল কারণ।

উগ্র-ইহুদীদের এই পরিকল্পনা নিয়ে বিশ্বজুড়ে নিন্দা ও উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এই পরিকল্পনাকে অস্থিরতা বাড়ানোর একটি প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছে। এই পরিস্থিতিতে, ইসরায়েল সরকারের উপর এই উগ্র-ইহুদী গোষ্ঠীর উপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা এবং শান্তি প্রক্রিয়াকে সমর্থন করার জন্য চাপ বাড়ছে।

অন্যদিকে, হামাসের প্রতিরোধের কৌশল এবং তাদের সশস্ত্র প্রতিক্রিয়া নিয়েও বিতর্ক রয়েছে। অনেকে মনে করেন যে, সশস্ত্র প্রতিরোধ দীর্ঘমেয়াদী সমাধান নয় এবং এটি আরও বেশি হিংসা ও অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। তাই অনেকে দুই পক্ষের মধ্যে সংলাপ ও শান্তি প্রক্রিয়ার পক্ষে মত প্রকাশ করছেন।

এই পরিস্থিতিতে, বিশ্ব নেতাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের উচিত উভয় পক্ষকে সংলাপের টেবিলে আনা এবং একটি টেকসই ও ন্যায্য সমাধানের দিকে নেতৃত্ব দেওয়া। এই সংকটের সমাধান শুধু ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের জন্য নয়, বরং সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশ্ব শান্তির জন্যও জরুরি।

Facebook
Twitter
LinkedIn

সর্বশেষ খবর

turan hossain rana