সর্বশেষ:

দুপুরে বিএনপির সমাবেশ, ভোরই নয়াপল্টনে নেতাকর্মীদের ঢল

Facebook
Twitter
LinkedIn

বিশেষ প্রতিনিধি: রাজধানীতে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের পাল্টাপাল্টি সমাবেশে সমাজে তীব্যতা উত্তাপ

ঢাকা, ২৮ অক্টোবর, ২০২৩ – দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি (বিএনপি) এখন পর্যন্ত এক নতুন পাল্টাপাল্টি সমাবেশে মনোনিবেশ প্রকাশ করে এসেছে। ঢাকা শহরে উপলব্ধ রাস্তায় গণপরিবহনের সংখ্যা অস্থিতিশীল হওয়ার কারণে সমাবেশে সমস্যা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুই দলের টার্গেট ঢাকা, এই রাজধানীতে কয়েক লাখ নেতা-কর্মীর সমাগম ঘটানোর প্ল্যান নিয়েছে। প্রত্যেক দলের নেতা ও কর্মীদের প্রধান সমাগম ঢাকা শহরের প্রধান রাস্তা, সড়ক এবং চত্ত্বরের বিভিন্ন বিমানবন্দর সড়কে নিয়ে ব্যাপকভাবে বিস্তার করা হবে।

দুই দলের নেতা এবং কর্মীরা মহাসমাবেশে এক আদর্শ দেখাবেন যা আমরা সমাবেশ বলি – এই বলোন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, “আমরা শান্তি সমাবেশ করবো। তারা আমাদের সমাবেশে হামলা হলে আমাদের কর্মীরাও পাল্টা হামলা করবে।”

এই সমাবেশে বাংলাদেশের সমাজে তীব্যতা উত্তাপের আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না, কারণ পুলিশের অনুমতিসাপেক্ষে বাংলাদেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দল এই প্রতিস্থাপনা সমাবেশ করতে পারে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুইটি বড় সংস্থা, এবং এই ধরনের সমাবেশে নেতা ও কর্মীরা সংকট তৈরি করতে পারে, যেটি সমাজকে আরও অস্ত্রাবল্য সারম্বভাবে গ্রস্ত করতে পারে।

এই বিপর্য়ায়ের শঙ্কা তৈরি হয়েছে রাস্তায় গণপরিবহনের সংখ্যা কমে যাওয়ার কারণে। এই নির্দিষ্ট দিনে দুই বড় দলের কর্মী-নেতা ঢাকায় সমাবেশ করলে রাস্তার যাতায়াতে অস্থিতিশীলতা এবং আপ্রবাদ সৃষ্টি হতে পারে, যা সামগ্রিকভাবে সমাজের জীবনধারাকে প্রভাবিত করতে পারে।

যদিও এই সমাবেশে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে যে সদস্যদের মাধ্যমে চাঁদা দাবি এবং মাদক ব্যবসা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সমর্থন প্রদান করা হবে তা যথেষ্ট দ্রুতি নিয়ে আসার উপায় হতে পারে। এছাড়াও, সমাবেশের প্রতি সামাজিক সদস্যদের আশ্রয় ও সমর্থন দেওয়ার জন্য তাদের সাথে যোগাযোগ করার প্রয়োজন এবং তাদের আশরফুল উদ্দেশ্যে এই সমাবেশে যোগ দেওয়া হবে।

বাংলাদেশের সমাজে চাঁদা দাবি ও মাদক ব্যবসা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানিত এবং ন্যায় সিস্টেমের সুস্থ প্রতিক্রিয়া সমর্থন প্রদান করতে এই সমাবেশ একটি শুরুঃ তাতে পুলিশ এবং সরকারী কর্মকর্তাদের সহানুভূতি ও সমর্থন জরুরি। এছাড়াও, সমাজের সদস্যদের চিন্তা ও প্রতিক্রিয়ার দিকে সম্প্রদায়ের মৌলিক সামাজিক দায়িত্ব নিয়ে যাত্রা করার প্রয়োজন।

চাঁদা দাবি ও মাদক ব্যবসা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সমাবেশে প্রধান নেতা-কর্মীরা মৌলিক সমমনা দেখাতে সক্ষম হলেও, সামাজের মৌলিক সহানুভূতি ও সামাজিক সংস্কার বাংলাদেশে চাঁদা দাবি সমস্যার প্রতি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে।

Facebook
Twitter
LinkedIn

সর্বশেষ খবর

turan hossain rana