প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ
খুলনায় বিএনপি তারুণ্যের সমাবেশে পুলিশের দায়েরকৃত কথিত নাশকতা মামলায় কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-সভাপতি নাজমুল হুদা চৌধুরী সাগর, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহাবুব হাসান পিয়ারু, মাসুদ পারভেজ বাবু, মহানগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক ইস্তিয়াক আহম্মেদ ইস্তিসহ ১০জন জামিনে কারামুক্ত হয়েছেন।
বুধবার (০৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় তারা খুলনা জেলা কারাগার থেকে মুক্ত হলে বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা তাদের ফুল দিয়ে সংর্বধনা প্রদান করেন। কারামুক্ত অন্যন্যরা হলেন, যুবনেতা শেখ নাদিমুজ্জামান জনি, সদর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি খায়রুজ্জামান সজিব, মো. নাসিম, হেলাল হোসেন গাজী, বেলাল হোসেন গাজী, যুবনেতা রবি
এদিকে নেতৃবৃন্দ কারামুক্ত হবেন খবর পেয়ে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী দুপুর থেকেই কারাফটকে অবস্থান নেয়। এসময় নেতাকর্মীরা সরকার বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেয়। নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে রাস্তায় গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড. শফিকুল আলম মনা, জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খান, মহানগর সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, জেলা সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পি, বিএনপি নেতা কাজী মাহমুদ আলী, বদরুল আনাম খান, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, আশরাফুল আলম নান্নু, শেখ সাদী, হাসানুর রশিদ চৌধুরী মিরাজ, কেএম
হুমায়ুন কবীর (ভিপি হুমায়ুন), কাজী মিজানুর রহমান, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, সৈয়দ সাজ্জাদ আহসান পরাগ, আবু সাইদ হাওলাদার আব্বাস, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, আফসার উদ্দিন, তারিকুল ইসলাম, খন্দকার হাসিনুল ইসলাম নিক, মিজানুর রহমান মিলটন, শফিকুল ইসলাম শফি, আক্কাস আলী, আজিজা খানম এলিজা, ছাত্রনেতা তাজিম বিশ্বাস, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা শফিকুল ইসলাম শাহীনসহ ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল, মহিলাদলের অনেকে। পরে কারামুক্ত নেতাদের নিয়ে নগরীতে মিছিল করে নেতাকর্মীরা।
উল্লেখ্য, উচ্চ আদালত থেকে অন্তর্বর্তিকালিন জামিনপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দ গত ১৪ সেপ্টেম্বর খুলনার অতিরিক্ত চীফমেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (খুলনা থানার মামলা নং-২৫) জামিনের আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন না দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করেন। মামলার অপর আসামী কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ইবাদুল হক রুবায়েদ আজ (বৃহস্পতিবার) কারামুক্ত হবেন।