সম্প্রতি একটি সংবাদ সম্মেলনে সেনাপ্রধান জানান, জাতিসংঘ শান্তি মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শীর্ষে অবস্থান করছে। এই অবস্থান বাংলাদেশের জন্য একটি গর্বের বিষয় হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। সেনাপ্রধান জানিয়েছেন যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের প্রশিক্ষণ ও শৃঙ্খলার জন্য জাতিসংঘের শান্তি মিশনে শীর্ষে অবস্থান করছে।
জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবদান সর্বদা প্রশংসিত হয়েছে। বিশেষ করে সংঘর্ষ প্রদেশে শান্তি প্রতিস্থাপনে তাদের অবদান অমূল্য। সেনাপ্রধান জানিয়েছেন যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের কর্মঠতা ও শৃঙ্খলার জন্য জাতিসংঘে প্রশংসা পেয়েছে।
সেনাপ্রধান আরও জানিয়েছেন যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অংশ নিতে সর্বদা প্রস্তুত। তারা বিশ্বের যেকোনো স্থানে শান্তি প্রতিস্থাপনে অংশ নিতে প্রস্তুত। তারা বিশ্বের যেকোনো স্থানে যাওয়ার জন্য প্রশিক্ষিত এবং সজ্জিত।
সেনাপ্রধান জানিয়েছেন যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অংশ নেওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করে। তারা তাদের সৈন্যদের জন্য সর্বোত্তম প্রশিক্ষণ প্রদান করে তাদের জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অংশ নেওয়ার জন্য প্রস্তুত করে।
সেনাপ্রধান আরও জানিয়েছেন যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অংশ নেওয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত। তারা বিশ্বের যেকোনো স্থানে শান্তি প্রতিস্থাপনে অংশ নিতে প্রস্তুত। তারা বিশ্বের যেকোনো স্থানে যাওয়ার জন্য প্রশিক্ষিত এবং সজ্জিত।
সম্পূর্ণ বিশ্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রশংসা হয়েছে। তাদের প্রশিক্ষণ, কর্মঠতা ও প্রতিবদ্ধতা জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অবদান রাখতে সাহায্য করেছে। সেনাপ্রধান জানিয়েছেন যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের শৃঙ্খলার ও কর্মঠতা দ্বারা জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অবদান রাখতে থাকবে।
শেষ কথা হিসেবে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের শান্তি মিশনে অংশ নেওয়া এবং শীর্ষে অবস্থান করা একটি বড় অবদান। তাদের প্রশিক্ষণ ও শৃঙ্খলার বাংলাদেশের জন্য একটি গর্বের বিষয়।