
বিশেষ প্রতিনিধি :
মেট্রোপলিটন কলেজে খুলনা এর শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরিদর্শন ও হিসাব নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ কর্তৃক মিনিস্ট্রি অডিটে জাল জালিয়াতি চাপানের জন্য অধ্যক্ষের রুমের তালা ভেঙ্গে প্রমাণ পত্র লোপাট সহ সরকারী ও শিক্ষক কর্মচারীর ব্যক্তিগত ফাইল সোপার্ট এবং অগ্নিরদের সহিত পাঁচ লক্ষ টাকার যুদ্ধ বিনিময় করে এমপিও চালু রাখার অপচেষ্টা। কলেজের আজীবন দাতা সদস্য মোমিনুল ইসলাম সাহেবের এক অভিযোগের ভিত্তিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও হিসাব নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ) স্মারক নং- ডিআইএ/ খুলনা / ১তি-১১(অংশ)/ খুলনা / ১৯৬৩/৩৫, ইংরেজি ১৬/০৭/২০২৫
তারিখের পর মোতাবেক অত্র কলেজের বিগত ইংরেজি ২১/০৭/২০২৫ তারিখ শিক্ষা পরিদর্শক ডক্টর মোঃ আবুল কালাম আজাদ ও অডিটর মোঃ আব্দুর রউফ অত্র কলেজের বিরুদ্ধে ১৬ জন শিক্ষক কর্মচারীর সার্টিফিকেট জাল জালিয়াতি ও অবৈধ উপায়ে এমপিও ভুক্ত করন (ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক এ.এইস.এম মাহাবুবুর রহমান শামীম খণ্ড কালীন প্রভাষক, কৃষি শিক্ষা বিষয়ের প্রভাষক জাহিদ আল হাসান, খণ্ডকালীন প্রভাষক অবৈধ উপায়ে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ২০২৪ সনে এমপিও ভুক্ত করে।
এবং ঠাকুর নাসমণ্ডল প্রদর্শক মানবিক বিভাগ এমপিও বিজ্ঞান বিভাগের প্রদর্শক জাল সার্টিফিকেট ধারী মোঃ জিয়াদ আলী প্রদর্শক শেখ মইন উদ্দিন (৬ মাসের কম্পিউটার সার্টিফিকেট জাল) মনিরা
জামান কম্পিউটার প্রভাষক বিধি বহির্ভূত ও কম্পিউটার সার্টিফিকেট জাল শাহানাজ পারভিন সাচিবিক বিদ্যা সার্টিফিকেট জাল এবং ল্যাব সহকারী শরিফুজ্জামান ট্রেনিং সার্টিফিকেট
জাল ও অন্যান্য কর্মচারীদের জাল সার্টিফিকেট যাহা কলেজ কর্তৃপক্ষের যাচাই কৃত যাহা কলেজের অধ্যক্ষ মহোদয়ের রুমের আলমারিতে সংরক্ষিত ছিল কিন্তু বিগত ২৩/০৭/২০২৪
তারিখ ডিএইএ পরিদর্শকদের অনুপস্থিতিতে অবৈধ এডহক কমিটির সভাপতি মাসুদ পারভেজ বাবু এবং অন্যান্য দুই জন সদস্য এবং তাদের বহিরাগত লোকজন সহ কলেজের অবৈধ
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ তাইফুজ্জামান অবৈধ শিক্ষক প্রতিনিধি এএইসএম মাহাবুবুর রহমান শামীম শেখ মইন উদ্দিন আব্দুস সালাম পাইক, মিজানুর রহমান প্রভাষক মাসুমা খানম, মোঃ
হাবিবুল্লাহ আব্বাসি, মাহাবুবুর রহমান মোড়ল সহ ২৫-৩০ জন শিক্ষক কর্মচারী (যারা জাল জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত ও অজ্ঞাত ব্যক্তিরা এসে অধ্যক্ষের রুমের তালা ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে সকল আলমারির তালা ভেঙ্গে সকল কাগজ পত্র, গুরুত্ব পূর্ণ ফাইল ব্যক্তিগত দলিল, ব্যাঙ্কের চেক বই অধ্যক্ষের নামিয় ব্যক্তিগত চেক বই বেতন চেক বই কলেজের রেজুলেশন খাতা, ব্যাংক রেজিস্টার, শিক্ষক কর্মচারীদের নিয়োগ সংক্রান্ত কাগজ পত্র, জাল সার্টিফিকেট এবং অবৈধ ভাবে এমপিও ভুক্তি শিক্ষকদের জাল জালিয়াতির প্রমাণ পত্ৰ ও তথ্য উপাত্ত অবৈধ ভাবে বিদেশে গমন কৃত শিক্ষকদের কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে যাওয়ার তথ্য উপাত্ত যাহা কলেজের শিক্ষক কর্মচারীদের ব্যক্তিগত ফাইলে সংরক্ষিত ছিল। এবং অধ্যক্ষের আলমারিতে ফাইলে রাখা জাল সার্টিফিকেট ধারীদের যাচাই কৃত তথ্য উপাত্ত এবং প্রমাণ পত্র সহ লোপাট করে যাহাতে ডিআইএ পরিদর্শকদ্বয় কোন তথ্য প্রমাণ না পায়।
তাছাড়া সকল শিক্ষক কর্মচারীর বিরুদ্ধে কলেজ প্রতিষ্ঠা লগ্ন হতে যে সকল অভিযোগের রেকর্ড ও যাদের ভাল কাজের রেকর্ড সংরক্ষিত ছিল তাহা স্ব স্ব ফাইল নিয়ে সকল তথ্য উপাত্ত লোপাট করিয়াছে। বর্তমান সময় পর্যন্ত সকল ফাইল এবং গুরুত্বপূর্ণ ফাইল সমূহ লোপাট হওয়ার কারণে ডিএইএ কর্মকর্তার কোন রকমে দায় সারা তদন্তের কাজ সম্পন্ন করে চলে যান। পরবর্তীতে বিগত ইংরেজি ৩১/০৭/২০২৫ তারিখ অত্র প্রতিষ্ঠান এর আজীবন দাতা সদস্য জনাব মোমিনুল ইসলাম সাহেব খুলনা সহকারী জজ আদালতে মামলা দ্বায়ের করেন অজ্ঞাত ব্যক্তি সহ ২১ জন শিক্ষক কর্মচারীকে আসামী (বিবাদী করে যার মামলা নং ৭২/২৫, তারিখ ৩১/০৭/২০২৫ যাহা বিচারাধীন। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় যে, কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ তাইফুজ্জামান, ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক শামিম শেখ মইন উদ্দিন, প্রভাষক মিজানুর রহমান কলেজের এমপিও ভুক্ত সকল শিক্ষক কর্মচারীদের নিকট হতে নগদ ১০,০০০/-(দশ হাজার টাকা করে চাঁদা নিয়ে জাল জালিয়াতি অবৈধ এমপিও সহ বিজ্ঞান বিভাগের কাম্য সংখ্যক শিক্ষার্থী না থাকায় (১১ জন শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক কর্মচারী এমপিও বা বেতন পান ৭ জন। ব্যবসায়ী শিক্ষা বিভাগে কাম্য সংখ্যক শিক্ষার্থী নেই কিন্তু বেতন প্রাপ্ত হন ৮ জন এবং মানবিক বিভাগে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যার থেকে বিষয় ভিত্তিক শিক্ষকদের কাম্য সংখ্যক শিক্ষার্থী নেই কিন্তু তারা নিয়মিত বেতন ভাতা প্রাপ্ত হচ্ছেন এবং যশোর বোর্ড ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শর্ত মোতাবেক বিগত ২০২৩ সনে কামা সংখ্যক শিক্ষার্থী পূরণ ও পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল বিধি মোতাবেক না হলে এমপিও বন্ধ করার অঙ্গীকার নামা দেওয়া হয়। তদুপরি জাল জালিয়াতি করে অবৈধ ভাবে এমপিও উক্ত শিক্ষক কর্মচারী অবৈধ ভাবে বিদেশ ভ্রমণ সহ কলেজের কামা শিক্ষার্থীর পরীক্ষার ফলাফল তথ্য উপাত্ত গোপন করার জন্য ৫ (পাঁচ) লক্ষাধিক টাকা শিক্ষক কর্মচারীদের নিকট হতে জোর পূর্বক উত্তোলন করিয়া ৩,৫০,০০০/- (তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘুষ লেনদেন করিয়াছে এবং যাদের সার্টিফিকেট জাল এবং অবৈধ উপায়ে এমপিও বা জাল জালিয়াতির মাধ্যমে এমপিও করে সরকারি টাকা আত্মসাত করছে তাদের নিকট হতে ২-৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করিয়া পৃথক ভাবে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ তাইফুজ্জামান এবং ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক এএইসএম মাহাবুবুর রহমান শামিম, শেখ মইন উদ্দিন মাহাবুবুর রহমান মোড়ল তাদের বাঁচিয়ে দেওয়ার নাম করে তাদের নিকট হতে টাকা উত্তোলন করিয়াছে। উক্ত টাকা
কলেজের প্রভাষক এস এম সাইদুরজ্জামান ও বিএম শাখার রবিউল ইসলাম (প্রভাষক বাংলা ও মোঃ তাইফুজ্জামান এবং মাহাবুবুর রহমান শামিম শিক্ষক কর্মচারীদের নিকট হতে গ্রহণ করিয়াছে এমনকি আরবি সাহিত্যের প্রভাষক মোঃ জীয়ান আলীর নিকট ১ (এক) লক্ষ টাকা মাহাবুবুর রহমান শামীম দাবি করে তিনি টাকা দিতে অস্বীকৃতি আপালে ডিআইএ অডিট এর নিয়ম অনুযায়ী বা অভিযুক্তদের তথ্য উপাত্ত পৃথক পৃথক অধ্যক্ষের স্বাক্ষর পূর্বক পরিদর্শক কর্মকর্তাদের নিকট জমা দেওয়া হয়। কিন্তু জিয়াদ আলী টাকা না দেওয়ার কারণে তার ফাইল
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বাক্ষর করেন নাই এবং তার ফাইল কর্মকর্তাদের নিকট জমা দেন নাই, পরবর্তীতে তিনি বিগত ইংরেজি ২৪/০৮/২০১৫ তারিখে সরাসরি পরিদর্শন ও হিসাব নিরীক্ষা
অধিদপ্তরে জমা নিয়ে আসছেন। তার নিকট টাকা দাবি ও অন্যান্য শিক্ষক কর্মচারীদের কাছ থেকে যে টাকা আদায় করেছে তাহার লিখিত অভিযোগ ও যার অডিও রেকর্ড এবং স্বীকারক্তি রয়েছে। অডিট কর্মকর্তাদের অর্থের বিনিময়ে সন্তুষ্ট পূর্বক সকল জাল জালিয়াতি চাপানোর অপচেষ্টা করছে কলেজের এই চক্রটি। তাছাড়া ইতিপূর্বে কলেজের আরবি সাহিত্যের প্রভাষক মোঃ জিয়াদ আলী ও কম্পিউটার বিষয়ের প্রভাষক মনিরা জামান মনি তাহাদের জাল সার্টিফিকেট চাপানোর জন্য বিগত ইংরেজি ০৫/০৫/২০১৫ তারিখ এবং মোবাইল নং- ০১৮৬৬ ২২৮০৫০ নম্বরে তিনি মোবাইলে বিকাশের মাধ্যমে ৪০,০০০/- (চল্লিশ হাজার) টাকা ও মনিরাজামান ঐ একই নম্বরে ২০,০০০ (বিশ হাজার টাকা বিকাশের মাধ্যমে প্রদান করেন এবং পরবর্তীতে মোঃ জিয়াদ আলী উক্ত ব্যক্তির নামে ঐ মোবাইল নম্বর দিয়ে খুলনা সোনাডাঙ্গা মডেল থানায় একটি জিডি
করেন যার নং ৬৭৭ তারিখ
১০/০৫/২০১৫ ইং তাদের জাল সার্টিফিকেট চাপানোর জন্য। এমতাবস্থায় অত্র কলেজটির বিরুদ্ধে সরকারের শিক্ষক মন্ত্রণালয় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে প্রতিমাসে সরকারের প্রায় ১৭,৫০,০০০/- (সতের লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা)
কলেজের কামা শিক্ষার্থী বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় কামা শিক্ষার্থী না থাকায় মানবিক শাখায় বিষয় ভিত্তিক কামা শিক্ষার্থী না থাকা পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষ জনক না হওয়া এবং বি
এম টি শাখায় কামা শিক্ষার্থী ও অতিরিক্ত শিক্ষক কর্মচারী থাকার এবং জাল জালিয়াতি এমপিও, জাল সার্টিফিকেট ধারী ও বিভিন্ন অনিয়মে এবং কলেজে একুশ টির মত ফৌজদারি দেওয়ানী জাল জালিয়াতি মামলা চলমান যার কারণে সরকারের প্রতি মাসে উল্লেখিত টাকা অপচয় হচ্ছে। তাছাড়া বর্তমানে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ দিবাকর বাওয়ালী ছুটিতে থাকা অবস্থায় অবৈধ এডহক কমিটি বে আইনি ভাবে তার বেতন ভাতা সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকার সত্ত্বেও বিগত ২০২৪ সনের সেপ্টেম্বর মাস হতে বর্তমান ২০২৫ সনের আগস্ট বা চলমান মাস পর্যন্ত এই অবৈধ এডহক কমিটি বন্ধ করে রেখেছে। ইতিমধ্যে বর্তমান সরকার বর্তমান প্রেক্ষাপটে বর্তমান সময়ে কোন প্রতিষ্ঠান প্রধানের বেতন বন্ধ না করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশি কর্তৃক কয়েকবার বেতন বন্ধ না করার নির্দেশনা বা প্রজ্ঞাপন জারি করিয়াছেন এবং ইএফটিতে বর্তমানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ
মোতাবেক মাউশি কর্তৃক স্মারক নং- ৩৭০২,০০০০.০০০.১১৩.৩৯,০০০৬,২০.৩১ তারিখ ২০/০৮/২০২৫ পর মোতাবেক ইএফটির তথ্য তে উপযুক্ত কারন সহ প্রতিষ্ঠান প্রধানের বেতন ভাতা বন্ধের সুস্পষ্ট জবাব দেয়া এবং ব্যাখ্যা দেয়ার কথা উল্লেখ করিয়াছেন এবং প্রতিষ্ঠান প্রধানের তথ্য প্রদানের জন্য সুস্পষ্ট ছক আকারে তথ্য জমা দিতে বলেছেন অন্যথায় কলেজের বেতন ভাতা বন্ধ করার কথা বলেছেন। তদুপরি এই অবৈধ এডহক কমিটি এবং অবৈধ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সহ একটি কুচক্রি মহল যারা মহামান্য হাইকোর্টের রিট পিটিশন নং-
১২৫৩২/২৪ যার ০৪/১২/২০২৪ তারিখের আদেশ এবং মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের লিভ টু আপিল মামলার নং ১৩/২৫ যার ২৩/০৬/২০২৫ তারিখের এবং মহামান্য হাইকোর্টের সর্বশেষ
১২৫৩২/২৪ তারিখের ০৪/১২/২০২৪ তারিখের আদেশ বহাল থাকার সত্ত্বেও অত্র প্রতিষ্ঠানে এই চক্রটি স্থানীয় সরকার প্রশাসন চিখে বুলো দিয়ে সহ বেআইনি ভাবে প্রতিষ্ঠানটি দখল করে আছে যার কারনে প্রতিষ্ঠানের বৈধ কর্তৃপক্ষ এই চক্রতির বিরুদ্ধে বর্তমান সময় পর্যন্ত তাদের বিভিন্ন অপকর্মের কারনে ২১ টির মত ফৌজদারি দেওয়ানী, সিভিল, হাইকোর্ট সুপ্রিম কোর্ট সহ ২১ টির অধিক মামলা রায়ের হইয়াছে (যার নং মামলা নং- ১২৫৩২/২৪ তারিখ ২৮/১০/২০২৪ মামলা নং ১৩/২০২৫ মামলা নং- ১২৫৩২/২৪ তাং- ২৮/১০/২০২৪, মামলা নং- ৩৪/২৫ তাং- ১০/০৩/২০২৫, মামলা নং- ৭০১/২৫, তাং- ২০/০৫/২০১৫, মামলা নং- ৮২০/২৫ তাং- ২৫/০৬/২০২৫, মামলা নং- ১২১/২৫, তাং-২২/০২/২০২৫, মামলা নং- ৭২/২৫, তাং- ০১/০৭/২০০, মা- তাং- ২৭/০৮/২০১৫ ইং যার তদন্ত পিবিআই সিআইডি, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, সংশ্লিষ্ট থানা এবং পুলিশ কমিশনার, খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক, জাতীয় বিশ্ব বিদ্যালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর পরিদর্শন ও হিসাব নিরীক্ষা অধিদপ্তের
(ডিআইএ) কর্তৃক তদন্ত চলমান। তাদের এই সকল অপকর্ম জাল জালিয়াতি জাল সার্টিফিকেট অবৈধ বিদেশ ভ্রমণ এবং শিক্ষকদের নারী কেলেঙ্কারি সহ কলেজের বিরুদ্ধাচারন ও
অবৈধ পরীক্ষক হওয়া তথ্য লোপাট এর জন্য অধ্যক্ষ মহোদয়ের রুমের তালা ভেঙ্গে তথ্য লোপাট করে তদন্ত কর্মকর্তাদের ঘুসের বিনিময়ে এমপিও চলামন এবং অবৈধ ভাবে অবৈধ
কমিটির দ্বারা বেতন ভাতা চালু রাখার অপচেষ্টা ও বেতন ভাতা উত্তোলন করছে। এক্ষণে উক্ত বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় সচিব ও মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা
হচ্ছে, এই জাল সার্টিফিকেট ধারীদের সহ অধ্যক্ষ মহোদয়ের রুমের তালা ভেঙ্গে তথ্য উপাত্ত নৃপার্টের দ্বায়ে উক্ত বিষয়ে খুলনা সহকারী জজ আদালতে মামলা নং ৭২/২৫ তারিখ ৩১/০৭/২০২৫ এর মামলা চলাকালীন সময় পর্যন্ত এবং জাল জালিয়াতি সহ কলেজের সকল ফাইল তথ্য উপাত্ত গুরুত্বপূর্ণ কাগজ পত্র উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বেতন ভাতা স্থগিত রাখা।
ইতিমধ্যে মমিনুল ইসলাম সাহেবের অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তাদের ঘুষের বিনিময়ে জাল সার্টিফিকেটধারী অবৈধ এমপিও শিক্ষক কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণ এবং তথা লোপাট
করে তথা চাপা দিয়ে সরকারের প্রতি মাসে প্রায় ১৭,৫০,০০০/- (সতের লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা ক্ষতি হচ্ছে যার অভিযোগ তিনি দুদক সহ শিক্ষামন্ত্রণালয়, মাউশি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়,
কারিগরি অধিদপ্তর সহ শিক্ষা মন্ত্রণালয় সহ জাল জালিয়াতির তথ্য উদঘাটন এবং ২৩/০৭/২০২৫ তারিখে অধ্যক্ষের রুমের তালা ভেঙ্গে ফাইল পত্র তথ্য উপাত্ত লোপাটের কাগজ পত্র যতদিন উদ্ধার না হয় এবং জাল জালিয়াতি ও অন্যান্য অভিযোগ প্রমাণিত না হয় ততদিন পর্যন্ত এমপিও বা বেতন ভাতা বন্ধ রাখার জন্য অভিযোগ দায়ের করিয়াছেন এবং বেতন ভাতা স্থগিতের জন্য মহামান্য হাইকোর্টের ও খুলনা জজ কোর্টে মামলা দায়ের হইয়াছে। উক্ত বিষয় সম্পর্কে সত্যতা যাচাইয়ের জন্য অবৈধ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের মোবাইল নম্বর ০১৯১৮ ৮৬৬৩৫৮, ০১৩০৯ ১১৭৪৩২ যোগাযোগ করা হলে ফোন দুটি বন্ধ পাওয়া যায় ও অবৈধ এডহক কমিটির সভাপতি বিএনপি খুলনা মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ পারভেজ বাবুর মোবাইল নম্বর – ০১৭১১ ১৩১৫৮৪ নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তাকেও পাওয়া যায়নি।