সর্বশেষ:

batiaghata ac land office e chada dabir ovijog

বটিয়াঘাটা এসিল্যান্ড অফিসে চাদা দাবীর অভিযোগ উঠেছে

batiaghata ac land office e chada dabir ovijog
Facebook
Twitter
LinkedIn

বটিয়াঘাটা (খুলনা) প্রতিনিধিঃ

বটিয়াঘাটা এসিল্যান্ড অফিসের নাজির সাইফুল ইসলাম এর কাছে মোবাইল ফোনে ২০,০০০/টাকা চাদা চেয়েছেন ০১৭২৭৫৩০১০৩ (নাম্বারে) অজ্ঞাত নামা এক ব্যক্তি। তিনি নিজেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের একজন কর্মকর্তা বলে দাবি করেন।

ট্রু কলারে ফোন দিয়ে তার সাথে কথা বলে জানা যায়, উক্ত ব্যক্তির নাম খায়রুল ইসলাম। তার মুঠোফোনে ফোন দিয়ে তার নাম জানতে চাইলে তিনি তার নাম খায়রুল ইসলাম ও তিনি ঢাকার একজন ব্যবসায়ী বলে দাবী করেন। এসিল্যান্ড অফিসের কর্মকর্তার কাছে চাদা দাবী করায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছ। জানতে চাইলে বটিয়াঘাটার এসিল্যান্ড শোয়েব সাত ঈল ইভান বলেন, বিষয়টি শুনে আমি বিব্রত হয়েছি। গত ২রা জুন বটিয়াঘাটায় যোগদান করে বারভুইয়া মৌজায় ভূমিদস্যুরা সরকারি খাল অবৈধভাবে বাধ দিয়ে এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করলে তিনি তৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে গিয়ে বাধ কেটে এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসন করেন। এছাড়া সুরখালির নাইনখালি, ভান্ডার কোটের গোগের খাল, বালিয়াডাঙ্গার, নোয়াপাকিয়া খাল সহ বিভিন্ন খালের অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে জনগণের জন্য উন্মুক্ত করেন। এ ছাড়াও তার অফিসে সাধারণ মানুষ সেবা নিতে আসলে কোনো জটিলতা হলে তিনি নিজে মনোযোগ দিয়ে শুনে সমাধান করেন।

এ বিষয় বটিয়াঘাটা নবাগত সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ শোয়েব শাত-ঈল ইভান বলেন, সাইফুল্লাহ আমাদের উপজেলা ভূমি অফিসের নাজির। তাকে ফোন করে টাকা চেয়েছেন একজন। পরিচয় দিয়েছেন, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে চাকরি করেন তিনি। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটা টাইপকৃত অভিযোগ এর ছবি পাঠিয়ে তারা ফোনে জানিয়েছেন, এই অভিযোগ আটকে দেয়া হবে ২০ হাজার টাকা দিলে। নাজির পরবর্তীতে টাকা দিতে অস্বীকার করেন এবং উনি টাকা চাওয়ায় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়ে ফোনেই কলকারীকে জানায়।আমরা ধারণা করছি, কলকারী প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কেউ নন। কারণ তার প্রেরিত কাগজের কোথাও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কোনো সিল বা স্বাক্ষর ছিলো না। বিষয়টি আমার নজরে এসেছে, আমরা অফিশিয়ালি আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।

Facebook
Twitter
LinkedIn

সর্বশেষ খবর

turan hossain rana