প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ইংরেজি তারিখে খুলনা থেকে প্রকাশিত দৈনিক প্রবাহ, দৈনিক সময়ের খবর, দৈনিক জন্মভূমিসহ কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত “বটিয়াঘাটার সুরখালী এলাকায় ধর্ষণের স্বীকার এক কিশোরী: থানায় মামলা” খবরটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাশিত খবরটিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ভিক্টিমের মা অভিযোগে বলেন, সুকদাড়া এলাকার স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৭নং ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক পল্লব হালদারসহ তার সহযোগী পিয়াস রায়, চিরঞ্জিত রায় ও গোপাল রায় তার মেয়ে তুলি মন্ডলকে ১৪ ফেব্রুয়ারী সরস্বতী পূজার দিন বিভিন্ন স্থানে পূজা দেখার কথা বলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। পল্লব হালদার তার মেয়েকে বিয়ে করবে বলে মেয়ের সাথে মেলামেশা করে।
প্রকাশিত খবরে পল্লব হালদারকে সুরখালী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রকৃত সত্য হল, পল্লব হালদার নামে ৭নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদকতো দূরের কথা, এ নামে কোন সদস্যও নেই। স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে কথিত পল্লব হালদারকে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাথে সম্পৃক্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে । আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একই সাথে আমরা প্রশাসনের নিকট উক্ত ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। প্রকৃত দোষীকে আইনী শাস্তি দেয়া হোক আমরাও চাই, তবে কোন সাধারণ নিরাপরাদ মানুষ, যারা উক্ত ঘটনার সাথে জড়িত নয়, তারা যেন হয়রানির স্বীকার না হয়, সে জন্য প্রশাসনের প্রতিও অনুরোধ জানাচ্ছি। একই সাথে যেসকল পত্রিকায় ও নিউজ পোর্টালে সম্মানিত সাংবাদিক বন্ধুরা স্বেচ্ছাসেবক লীগ কে জড়িয়ে মানহানিকর সংবাদ পরিবেশন করেছেন, তাদের প্রতি নিউজের সংশোধনী দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। এহেন সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করছি। বিবৃতিদাতারা হলেন, সুরখালী ইউনিয়ন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শশাঙ্ক রায়, সাধারণ সম্পাদক মো: হামিম সরদারসহ নয়টি ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি
এবং সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ।
বার্তা প্রেরক
সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক
সুরখালী ইউনিয়ন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বটিয়াঘাটা উপজেলা,খুলনা।