সমাবেশের অনুমতি পায়নি জামায়াত, মাঠে নামলে কঠোর ব্যবস্থা
ঢাকা, (ডেস্ক রিপোর্ট) - শুক্রবার রাতে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে প্রতিবাদকর্মী সংগঠন জামায়াতে ইসলামীকে সমাবেশের অনুমতি না দেওয়া হয়েছে। এ নির্দেশে আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি (বিএনপি) তাদের পছন্দ অনুযায়ী স্থানে সমাবেশ করতে পারবে, কিন্তু জামায়াতে ইসলামী এই অনুমতি পেয়নি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার (অপারেশন্স) বিপ্লব কুমার সরকার এই সংক্ষেপে এই ঘটনাটির সম্প্রচার করেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রতিবাদকর্মীদের জন্য ২০টি নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষে স্থানে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই শর্তগুলি মধ্যে শান্তি রক্ষা, পুলিশ পরিষেবা সহানুভূতি, সমাবেশের পর্যায়ে স্থানে প্রাধিকৃত সাহায্য প্রদান এবং শান্তি রক্ষার আদর্শ সামগ্রী অন্তর্ভুক্ত আছে।
আদালতি মামলার দিকে দেখলে, সমাবেশ নিয়ে দুটি দলের মধ্যে যুদ্ধাপরাধী হওয়া নিষিদ্ধ, আর যদি সমাবেশে কোনো সমস্যা হয়, তাদের নিম্নলিখিত শর্তগুলি সহানুভূতি করতে হবে:
সমাবেশ নিয়ে সরকার এবং প্রতিবাদকর্মীদের মধ্যে আপাতত কোনো মতবাদ সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়নি, কিন্তু জামায়াতে ইসলামী প্রতিবাদকর্মীদের জন্য সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। আদালতি মামলার দিকে দেখলে, পুলিশ জামায়াতে ইসলামী যে কোন সময় মাঠে সমাবেশ করতে পারলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।
বিষয়টি নিয়ে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার সরকার প্রকাশ্যে বলেন, "আমরা সবাইকে শান্তি রক্ষা এবং সমাবেশে সহায়ক হতে হবে এবং সামাজিক এবং ন্যায় আদর্শ সামগ্রী মেনে চলতে হবে। আমরা প্রতিবাদকর্মীদের নিরাপত্তা সংরক্ষণ করা সহায়ক হতে পারি এবং পুলিশ পরিষেবার সময় সাবধানতা বজায় রেখা যেতে পারে।"
এই নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে এক সময়ে, যখন দেশে সমাবেশ এবং প্রতিবাদের সময় স্থানীয় নাগরিকদের নিরাপত্তা সংরক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে। সমাবেশে সামাজিক সংগঠনগুলির সদস্যরা এই নির্দেশনাগুলি মেনে চলে এবং সমাবেশের সময় সাম্যপূর্ণ আচরণ প্রদর্শন করে।
সমাবেশের নিয়ে আপেক্ষিক সমঝোতা দ্বারা, প্রতিবাদকর্মীদের মানুষ এবং সমাজ একটি সান্নিধিক মাধ্যমে তাদের সমস্যা এবং আপাতত উঠা সম্প্রদায়ের সমস্যার সাথে মিলে সমাধানের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।
সমাবেশ নিয়ে সরকার এবং প্রতিবাদকর্মীদের মধ্যে আপাতত কোনো মতবাদ সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়নি, কিন্তু জামায়াতে ইসলামী প্রতিবাদকর্মীদের জন্য সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। আদালতি মামলার দিকে দেখলে, পুলিশ জামায়াতে ইসলামী যে কোন সময় মাঠে সমাবেশ করতে পারলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।