সর্বশেষ:

মহাসমাবেশ বানচাল করতে দেশজুড়ে গণগ্রেফতার - রিজভি

মহাসমাবেশ বানচাল করতে দেশজুড়ে গণগ্রেফতার – রিজভি

মহাসমাবেশ বানচাল করতে দেশজুড়ে গণগ্রেফতার - রিজভি
Facebook
Twitter
LinkedIn

শনিবার দুপুর ২টা পরিবর্তে ১২টা থেকে শুরু হবে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি (বিএনপি) এর মহাসমাবেশ। এই মহাসমাবেশে সমাবেশ হওয়ার জন্য দেশজুড়ে গণগ্রেফতার চলছে, এই তথ্য জানান দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী। বর্তমানে প্রশাসনিক তৈরি ও কর্মসূচি প্রক্রিয়া চলছে যেগুলি মহাসমাবেশের নির্দিষ্ট আয়োজন ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ করতে সাহায্য করবে।

রুহুল কবীর রিজভী সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তুতিতে সমস্যা হবে না এবং বিএনপি এর মহাসমাবেশ সম্পর্কে অধিক বিস্তারিত তথ্য প্রদান করেন। তিনি মহাসমাবেশের সাজানো মঞ্চ তৈরির কথা সাংবাদিকদের জানিয়ে দান করেন।

এই সময়ে রিজভী জানান, “বিএনপির কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে সন্ত্রাসীদের এনেছে রাজধানীতে।” তিনি এটি আপনাদের সম্প্রদায়ের সদস্যদের এবং কর্মীদের মাঝে সহযোগিতা ও আন্তরিকতা বজায় রাখার অপেক্ষায় বলেন।

সমাবেশের সম্মুখীন মহাসমাবেশ সংখ্যালঘু বাহিনীদের দ্বারা মহাসমাবেশের কার্যত্ব সহানুভূতির প্রতিদান দেওয়া হয়েছে, কিন্তু মহাসমাবেশ সাংঘাতিক কোন ঘটনা ঘটেনি। মহাসমাবেশের সম্মুখীন পুলিশ মুখোমুখি প্রতিক্রিয়া নেওয়া হয়নি।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের সামনে রিজভী আরও জানান, “মহাসমাবেশে সাংঘাতিক ঘটনা হলে তা ব্যক্তিগত প্রশ্ন হতে পারে, তবে আমরা চাই, এই কর্মসূচিটি শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়ে যাক।” তিনি যোগ করেন, “আমরা দলের কর্মীদের সাথে সম্প্রদায়ের সদস্যদের ব্যক্তিগত সাথে সাহায্য করতে চাই।”

এই ঘটনার পরিণামে আগামী কয়েকটি দিনে বাংলাদেশের রাজনীতি এবং সমাজ সর্বপ্রথম উল্লসিত থাকতে পারে, যেখানে বিএনপি এবং সরকারের মধ্যে আস্থা ও সমর্থনের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান সম্ভব হতে পারে। এই সময়ে মহাসমাবেশের প্রস্তুতি ও প্রশাসনিক কাজের গতি নিরীক্ষণ করা প্রধান আবশ্যকতা।

মহাসমাবেশের পর এই সমস্যার সমাধানে বিএনপি এবং সরকার সম্প্রদায়ের সদস্যদের সাথে সহযোগিতা করতে হবে, এবং সামাজিক সংস্কারের মাধ্যমে একটি সামাজিক পরিবর্তনের পথ উদ্ধারণ করা সম্ভব। এই সমস্যার সমাধানে প্রশাসনিক ক্ষমতা, সমাজের সমর্থন, এবং সামাজিক সংস্কারের সহযোগিতা সর্বপ্রথম প্রয়োজন।

আগামী কয়েক দিনে, বাংলাদেশের রাজনীতি ও সমাজের সম্প্রতিরূপ উন্নতির পথে একটি মহাসমাবেশের প্রাক্কলনের সাথে এই সমস্যার সমাধানে দৈন্যতা ও প্রাথমিকতা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এই ঘটনার পরিণামে বাংলাদেশের রাজনীতি এবং সমাজ সর্বপ্রথম উল্লসিত থাকতে পারে, যেখানে বিএনপি এবং সরকারের মধ্যে আস্থা ও সমর্থনের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান সম্ভব হতে পারে। এই সময়ে মহাসমাবেশের প্রস্তুতি ও প্রশাসনিক কাজের গতি নিরীক্ষণ করা প্রধান আবশ্যকতা।

Facebook
Twitter
LinkedIn

সর্বশেষ খবর

turan hossain rana