বাংলাদেশ সরকার আগামী বঙ্গবন্ধু টানেলের টোল নির্ধারণ সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রী অফিসে এক অধিবেশন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত করেছে। অনুষ্ঠানে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয়েছে, যেগুলো একাত্তরের পরপরই মতামত বিনিময় করেছে। মুখ্যমন্ত্রী অফিসের উপস্থিত সকল কর্মকর্তার সামরিক উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পূর্ণ কনট্রোলে টোল নির্ধারণ করা হবে বলে তথ্য প্রদান করেছেন এক সরকারি উপদেষ্টা।
বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চালু হয়েছে, এবং এটি দেশের রাজধানী ঢাকা ও চট্ট্রগ্রাম যেমন দুটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল সংযোগ করছে। টানেলটির লঞ্চিত হওয়ার পর থেকেই টোল নির্ধারণের বিষয়টি গভীরভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এই টানেলে যাত্রীরা স্বচ্ছতা, নিরাপত্তা এবং স্বচ্ছ পরিবেশে যাত্রা করতে পারবেন।
সর্বনিন্ম টোল ধরা হয়েছে ২০০ টাকা। প্রাইভেটকার পারাপারে এই টোল দিতে হবে। প্রতিবার পিকআপ পারাপারে টোল ২০০ টাকা। মাইক্রোবাসের টোল ২৫০ টাকা। ৩১ আসনের কম বাসের টোল ৩০০ টাকা। ৩২ আসনের বেশি বাসের টোল ৪০০ টাকা। তিন এক্সেল বিশিষ্ট বড় বাসের টোল নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০০ টাকা।
পাঁচ টন পর্যন্ত পণ্য বহনে সক্ষম ট্রাকের টোল নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০০ টাকা। আট টনের ট্রাক পারাপারে ৫০০ টাকা এবং ১১ টনের ট্রাকে ৬০০ টাকা টোল দিতে হবে। তিন এক্সেলের ট্রেইলারে টোল লাগবে ৮০০ টাকা। চার এক্সেলের ট্রেইলারে দিতে হবে ১ হাজার টাকা। পরবর্তী প্রতি এক্সেলের জন্য বাড়তি দিতে হবে ২০০ টাকা।
একটি উচ্চস্তরের সরকারি কর্মকর্তা জানান, "বঙ্গবন্ধু টানেলের টোল নির্ধারণ সরকারের কন্ট্রোলে থাকবে। এটি নীতিমালা প্রণয়ন করে সামরিক উদ্যোগের মাধ্যমে করা হবে। আমরা আশা করি এটি আমাদের দেশের প্রতিষ্ঠানিক উপায়ে স্বাধীনতা, প্রয়োজনীয়তা ও প্রগতি নিশ্চিত করবে।" এছাড়াও উপস্থিত কর্মকর্তারা বলেছেন, টোল নির্ধারণ প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ প্রকৃতিতেই সমগ্রভাবে সরকারি নীতিমালায় উপস্থাপন করা হবে।
এই নির্ধারণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরকার আশা করছে যাত্রীদের প্রতিষ্ঠানিক উপায়ে সুবিধা ও সুরক্ষা দিতে পারবে। এছাড়াও যাত্রীদের টোল পরিশোধ করার মাধ্যমে টানেলের পরিচালনা ব্যয় মোটামুটি প্রদান করা হবে। এই সুবিধা যাত্রীদের জন্য আশা পূর্ণ হয়েছে, তাই এই সময় থেকেই এই সমস্যার সমাধান নিশ্চিত করার জন্য এই নির্ধারণ প্রয়োজন ছিল।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, তিন দশমিক ৪৩ কিলোমিটার দীর্ঘ বঙ্গবন্ধু টানেলে মোট ১২ ধরনের যানবাহনের টোল দিতে হবে। এই টানেলে মোটরসাইকেল চলতে পারবে না।
এই সরকারি নির্ণয়টি প্রযোজনীয় সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্তির মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা এই টোল নির্ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় নীতিমালার কাঠামো তৈরি করছেন। আশা করা হচ্ছে যে, বঙ্গবন্ধু টানেলের টোল নির্ধারণের পরিপূর্ণ কনট্রোল নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রয়াস সম্পূর্ণরূপে কার্যকর হবে।
বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পটি দেশের মোট উন্নতি ও প্রগতির একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে। এই টানেলের মাধ্যমে সুবিধা এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে, যা প্রতিষ্ঠানিক মানের অনুসারে চালিত হবে। টোল নির্ধারণ এই প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে গণ্য হবে, যা সমগ্রভাবে সরকারি নীতিমালায় অনুষ্ঠান করা হবে।
সরকারি কর্মকর্তারা জানান, বঙ্গবন্ধু টানেলের টোল নির্ধারণের মাধ্যমে যাত্রীদের প্রতিষ্ঠানিক সুবিধা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারা যাবে। এছাড়াও স্থানীয় যাত্রীদের স্থানীয় পরিচয় অভিযান চালিয়ে সেই যাত্রীদের পরিচিতি করার জন্য নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। সবশেষে সরকারি কর্মকর্তারা বলেন, টোল নির্ধারণ এই প্রকল্পের জন্য একটি সঠিক এবং কার্যকরী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।