ঢাকা, ১৩ জুলাই ২০২৩ – বাংলাদেশের অভিজ্ঞ ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান এখনও আরও একটি মাইলফলকে অতিক্রম করেছেন। ওয়ানডে বোলারদের আন্তর্জাতিক র্যাংকিংয়ে তিনি এখন সেরা দশে অবস্থান করেছেন।
বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বাধিক গ্রেসফুল অভিষেকিত খেলোয়াড় সাকিব, তাঁর অভিজ্ঞতা, বিদেশে এবং দেশে অসংখ্য সফলতার কারণে এই মর্মান্তিক পদকে অর্জন করেছেন।
সাকিবের উচ্চতম র্যাংকিং পদক অর্জনের পরেই স্পষ্ট হয়েছে যে তিনি ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ ওয়ানডে বোলার হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ মেয়াদ বয়স্ক ব্যক্তি। তাঁর ভারতীয় অপমান্য সম্পর্কে স্বতন্ত্র একাডেমিক গবেষকরা বলছেন যে তিনি এই মার্কিনে সবচেয়ে সফল খেলোয়াড়।
বিশ্ব ক্রিকেট প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) সাকিবের উচ্চতম র্যাংকিং পদক অর্জনে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। এই পর্যাপ্ত পরামর্শ পেয়ে, তিনি তাঁর ক্রিকেট ক্যারিয়ারে আরও সফল হতে উত্সাহিত হয়েছেন।
সাকিব আল হাসান বলেছেন, “এই পদক অর্জন করলে আমি অত্যন্ত গর্বিত এবং অনুপ্রেরিত। আমি এই উচ্চতম মান রেখে বাংলাদেশকে উচ্চতম মানের ক্রিকেট খেলতে অনুপ্রেরিত করতে চাই।”
সাকিব আল হাসান বর্তমানে একটি ক্রিকেট পুরস্কারের সংগ্রহশালায় অন্যতম সাফল্যের সাথে অতিক্রম করেছেন। এই উপাধিটি তিনি দেশের ক্রিকেট প্রেমিকদের উদ্বুদ্ধ এবং তাঁর পরিশ্রমের সাক্ষাতকার করেছেন।
এই উচ্চতম র্যাংকিং পদক অর্জনের সাথে সাকিব আল হাসান তাঁর অনেকগুলি ক্রিকেট অপারেশনে নতুন আকার দিয়েছেন। তিনি যাত্রা শুরু করেছিলেন বিশ্ব কাপের সময় এবং এখন তাঁর ক্রিকেট ক্যারিয়ারে অগ্রসর হতে থাকছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের উপ-পরিচালক জিমিয়াট সিং এই উপাধিটি সাকিব আল হাসানকে শুভেচ্ছা জানাতে জানান, “এই অর্জন আপনার জন্য একটি বড় সাফল্য। আপনি বিশ্ব ক্রিকেটে একটি অসাধারণ দক্ষ খেলোয়াড় হিসেবে চিরসম্মানিত হয়ে উঠেছেন। আমরা আশা করি আপনি এই পথে আরও উন্নতি করবেন এবং আরও বেশি উপাধি অর্জন করবেন।”
সাকিব আল হাসানের সাথে সময়ের প্রবাহে বাংলাদেশের ক্রিকেট প্রেমিকরা অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছেন। তাঁকে এই উচ্চতম র্যাংকিং পদক অর্জনে বাধ্যতামূলক শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। বিশ্ব ক্রিকেট বিদ্যালয়ের অনুসন্ধানকারী ও উপাধি প্রাপ্তদের বাণিজ্যিক মহাসম্মান সম্পর্কে বলেন, “সাকিব সবসময় অসাধারণ ক্রিকেটার হয়ে উঠেছেন এবং তাঁর ক্রিকেট কারিয়ার নিয়ে আরও গর্ব করতে পারবেন।”
এই সফলতা সাকিব আল হাসানের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে একটি মাইলফলক উপস্থাপন করেছে। সেই মাইলফলটি তিনি একেবারেই সহজেই অতিক্রম করে দিয়েছেন এবং বাংলাদেশের ক্রিকেট প্রেমিকদের স্বর্গীয় উদ্বুদ্ধ করেছেন। একাডেমিক গবেষকরা বলছেন যে তাঁর বিশ্বব্যাপী প্রভাব দেশের ক্রিকেট প্রেমিকদের উত্সাহ ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করেছে।