আলু বাজারে একটি বিরাট আলোচনা এখন সরকারি দামে আলু বিক্রি হচ্ছে না। এই বিষয়ে প্রতিষ্ঠিত প্রধান সংবাদ সংস্থা, প্রকাশনী মাধ্যম, এবং সামাজিক মাধ্যমের কথা অনেককেই আলোচনা করছেন। এই আলোচনা এবং তথ্য আমদানির সূত্রের বলায়, আলু উৎপাদন এবং বিক্রির দামের সমস্যার সামনে প্রতিষ্ঠিত প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেয়নি।
আমদানি সমস্যা হলেও, বাংলাদেশের আলু উৎপাদনের সাথে এই দুর্ভাগ্যকর সমস্যা সম্পর্কিত বেশিরভাগ কারখানা আবাদ অনুভব করছে, যার মূল কারণ বিদেশ থেকে আমদানির দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়নি।
বর্তমানে, আলু উৎপাদনের দিকে দেখলে, বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় আলু উৎপাদনকারী জেলা বগুড়া, যেখানে প্রায় ৫০ হাজার কারখানা আলু উৎপাদন করে। এই কারখানাগুলি আমদানি দামের প্রভাব পেতে সহায়ক দক্ষতা অনুভব করছে।
আলু উৎপাদন এবং আলু বিক্রি সামগ্রিকভাবে বাড়ছে, তবে এই বাড়তি উৎপাদনের দামের প্রভাব আলু উৎপাদকের উপর পড়ে যাচ্ছে না। সকালে আলু বাজারে বেশ কিছু আলু আসায় এবং বাজারের স্থায়ী গ্রাহকদের দাম উঁচু হয়ে উঠে। কিন্তু সানাইত সময়ে, আলু বাজারের স্থায়ী গ্রাহকদের প্রশাসনীয় দাম থাকে, যে কারণে আলু উৎপাদকের ক্ষতি হয়না।
বাংলাদেশে আলু উৎপাদনে ব্যক্তিগত যাত্রা প্রশাসনের এই উন্নতি অবশ্যই স্থায়ী হতে হবে এবং আমদানির দামের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আলু উৎপাদনকারীদের সাথে সম্পৃক্ত সরকারি প্রকল্পের আদ্যকথা দিতে হবে যাতে তাদের প্রাথমিক দামের ক্ষতি প্রতিরোধ করা যায়।
আমদানির সূত্রের মুতাবিক, সরকারের প্রথম পদক্ষেপ হতে পারে আলু উৎপাদকদের দামে নির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রণ স্থাপন করা, যাতে তাদের মূল লাভ প্রশাসনীয় দাম উঁচু হওয়া থেকে বাঁচা যায়।
সারদা প্রকল্পের সহায়ক ব্যাংক ঋণ দেওয়া এবং আলু উৎপাদকদের দাম নিয়ন্ত্রণ করার প্রশাসনিক পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার আলু উৎপাদকদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
আলু উৎপাদকদের দামের নিয়ন্ত্রণ এবং আলু বাজারে দামের স্থায়ীকরণ করার সাথে, বাংলাদেশের আলু উৎপাদন সার্দাপ্রকল্পের মাধ্যমে বাড়তি উৎপাদন করতে সাহায্য করতে পারে।